![]() দেড় যুগ পর ভিন্ন রকম মিলনমেলা তাদের
নিজস্ব প্রতিবেদক:
|
![]() আয়োজকরা জানান, অনুষ্ঠানের মূল লক্ষ্য ছিল পুরনো বন্ধুদের একত্রিত করে স্কুলজীবনের স্মৃতিগুলো নতুন করে জাগিয়ে তোলা। কেউ এসেছিলেন দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে, কেউ আবার পাড়ি দিয়েছেন বিদেশ থেকে। অনুষ্ঠানে ছিল স্বাগত বক্তব্য, স্মৃতিচারণ, ছোট সাংস্কৃতিক আয়োজন ও কিছু বিশেষ ক্রেস্ট প্রদান, মধ্যাহ্নভোজ। এই ব্যাচের অনেকেই বর্তমানে শিক্ষকতা, চিকিৎসা, প্রকৌশল, প্রশাসন, গণমাধ্যম, উদ্যোক্তা ও প্রযুক্তি খাতে কাজ করছেন। আয়োজকদের মধ্যে একজন বলেন, “সবার সঙ্গে যোগাযোগ করা সহজ ছিল না। তবে সবার আগ্রহ, ভালোবাসা ও বন্ধুত্বের টানেই আয়োজনটি সফল হয়েছে।” পরে ক্যাম্পাসে ঘুরে ঘুরে সেলফি, ছবি তোলেন অংশগ্রহণকারীরা। দুপুরের খাবার শেষে বিদায়ের মুহূর্তে অনেকেই আবেগ ধরে রাখতে পারেননি। কোলাকুলি আর অশ্রুসজল চোখে সবাই প্রতিশ্রুতি দেন, পুনরায় এমন মিলনমেলা আবার আয়োজন করা হবে। অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন এম. এম. এইচ. সঙ্গী, মাহমুদ মোস্তফা, মো. নাহিদ হাসান, নীলুফার ইয়াসমিন, ইজ্জাত আরা, জি এম এ সিদ্দিকী নোমান, মো. শাহনেওয়াজ সরকার (শুভ), রমিসুন্নাহার কনা, মো. কাজল আহমেদ, আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ (হিমেল), মো. বদিউল ইসলাম বেঞ্জু, জান্নাত আর ফেরদৌস, মো. আরিফুল ইসলাম কমল, মো. হাসানুজ্জান, নিশি আক্তার মায়া, মো. হাসিবুর রহমান (মানিক), উম্মে হাবিবা, সৌরভ, মো. ওয়াহিদ উল বাসার, মো. দেলোয়ার হোসেন, মো. আব্দুল্লাহ্ আল মামুন, আয়েশা কয়েস কলি, রুমি আক্তার, মো. রাজু আহমেদ, মো. জহরুল ইসলাম জনি, ফরহাদ মোল্লা, মো. হারুন আল রশিদ (হামিম), মো. নওশাদ আলম, হোসেন শুভ মঞ্জুরি, মো. আনোয়ারুল ইসলাম মিলন, মো. আমিরুল ইসলাম রনি, মো. শরিফুল ইসলাম জনি, শওকত আহমেদ (রোকন), বাবু, রাফিক, শিবলি, জনি হোসেন, মারুফ পিন্টু, পলাশ, আলী হাসান, ওয়াসিম, সনি, ফয়সাল, মিকাডো, দেলোয়ার হোসেন পরাগ, রায়হান, অপু, রুবেল, রানা, মধু, সুরভি, আফজাল, মিষ্টি, সবুজ, শাহী, মিঠু, রাজ, সুহাইব ইসলাম, পরাগ ইসলাম, ফারুক হোসেনসহ আরও অনেকে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অগ্রণী কলেজের অধ্যক্ষ সাইফুল হক চাঁদ। তিনি বলেন, ‘এই ধরনের আয়োজন প্রজন্মের বন্ধন দৃঢ় করে এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রতি দায়িত্ববোধ বাড়ায়।’ |