আজ রবিবার, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, ১৮ মে ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
 / মতামত / আন্দোলন আন্দোলন: লাভ ক্ষতি
আন্দোলন আন্দোলন: লাভ ক্ষতি
মীর আবদুল আলীম
Published : Saturday, 17 May, 2025 at 10:46 PM
আন্দোলন আন্দোলন: লাভ ক্ষতিঢাকা, রাজনীতি-শুধু রাজনীতি কেন্দ্র নয়, রাজনীতি ও আন্দোলনের বিন্দুও। এখানে বসবাস করে কোটি কোটি মানুষ। এই শহর রাজ পথ বারবার আন্দোলনের আন্দোলন হয়। প্রতিদিন বিভিন্ন এলাকা ও সামাজিক প্রশাসনের দাবিতে অবস্থান দাবি করে, মিলিঅনশন করে। পার্টি, পার্টি, দল-সবারই দাবি দাওয়ার অঙ্গীকার! কিন্তু প্রশ্ন করা যায়, এই 'আন্দোলন পুলিশ' কি আদৌ সাধারণ মানুষের জীবন-বিকা স্বাভাবিক আর পালকে সম্মান করে? মাল্টি আইটেকে অফিস, স্কুল, স্কুলের জরুরি সেবা-সবই আমার কাছে বন্ধের অনুরোধ।
সর্বই শহর প্রায়ই নগরীর প্রধান এলাকাগুলি পার্চ ব্যাহার করে। প্লাগিং অফিসগামী পার্টি থেকে শুরু করে রোগী, এবং সাধারণ মানুষ-সবাই চেষ্টা করেন। অনেক সময় সাহায্যের জন্য বাধাগ্রস্ত হওয়া শক্তিহানিরও। আন্দোলন অবশ্য গণতন্ত্রের মূল ভিত্তি, কিন্তু যখন তা জনজীবন বিয়স্ত করে এবং সিংগতার মত প্রকাশ করে, তখন প্রশ্ন ট্রাই-এখনকার আন্দোলন কি আদর্শের জন্য, কেবলমাত্র তখন প্রদর্শনী? অনশন এখন আর আত্মপ্রকাশের নিদর্শন নয়, ভিডিওর ভিডিওর ভিডিওচিত্রে পরিণত হয়েছে। অন্য ও সমর্থনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ দুধাস্পদ। দেখতে এই অবস্থা সত্য উদ্বেগজনক; একটি শহর যেখানে জনগণের সমর্থনে স্বাধীন হওয়া উচিত, সেখানে মানুষের জীবনধারণের অধিকার কতটা কার্যকর হচ্ছে—এটাই এখন বড় প্রশ্ন। তাই প্রয়োজন সচেতন ও দায়িত্বশীল আন্দোলন, যাতে গণতন্ত্রের মূল্যবোধ বজায় থাকে এবং সাধারণ মানুষের জীবন দুর্ভোগমুক্ত হয়। প্রশ্ন উঠছে- এই আন্দোলন ওশন কি সত্যিকার অর্থে গণতন্ত্রের আন্দোলন জনজীবনের উপর এক ধরনের পথ?
আন্দোলনের অধিকার এবং নাগরিকের দুর্ভোগ:
গণতন্ত্রের দল গঠনের স্তম্ভ মতপ্রকাশ ও আন্দোলনের স্বাধীনতা। নাগরিক সমাজের স্বার্থে কোনো দাবির জন্য আন্দোলন, অনশন, প্রতিবাদ বা অবস্থান সক্রিয় একটি স্বীকৃত পদ্ধতি। এই অধিকার সংবিধান দ্বারা স্বীকৃত এবং ইতিহাসের গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা পালন করে। ভাষা আন্দোলন, স্বাগত আন্দোলন, এমনকি কিছু কিছু সাধারণ মানুষের এই আন্দোলনের মূল চালিকাশক্তি ছিল। তাই, যে কোনো গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে এই ধরনের আন্দোলন একটি ন্যায্য এবং জরুরি অস্ত্র। তবে প্রশ্ন উঠছে, আন্দোলনের পদ্ধতি ও এর প্রভাব নিয়ে। বর্তমান সময়ে বিশেষ করে ঢাকায় 'আন্দোল' শব্দটি একটি বিভীষিকাময় বাস্তব রূপান্তরিত হয়েছে। অনেকটাই দেখা যায়, দেখার সময় অবস্থানের অবস্থান, মি, আগুন জ্বালানো, টায়ার পোড়ানো, বাশের ব্যাগেড বসিয়ে পথরোধ করা নিত্য নিদিনের সামনে দেখা যাচ্ছে৷ পল্টন, প্রেসক্লাব এলাকা, জাতীয় জাদুঘর একে শাহবাগ—এরা শক্তির শক্তি যোগাড় করে গঠন মঞ্চে মনে করা হয়েছে। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত শেষ পর্যন্ত মাইকে স্লোগান, ভোটার বক্তা, ব্যানার-ফেস্টুনে আছে জন। ফলে গোটা সম্প্রচার করতে হয় বিশৃঙ্খলা।
এই প্রচারের প্রধান শিকার হয় সাধারণ নাগরিক। স্কুলগামী শিশু, পরীক্ষার্থী, অফিসগামী নেতা, দিনমজুর, রিকশাওয়ালা মহিলা এমপিতারি অ্যাম্বুলসবার পথ রুদ্ধ হয়ে যায় এই ভয়ংকর 'জনতার সিদ্ধান্ত'র কারণে। কেউ পাঁচ ব্যক্তি হেঁটে অফিসে যাচ্ছে, কেউ ইন্সটিটে আছে অ্যাম্বুলেন্সে, কেউ অনুরোধ করতে পারছে জ্যামে। এমনও হয়েছে, অ্যাম্বুলেন্স দেখা না দেওয়ার কারণে রোগীর মৃত্যু, সন্তান প্রসব করেছেন অভিযোগের আদেশই এক অসহায় মা। এই দুর্ভোগের দায় কেউ জানে না। প্রতিদিন সকাল হলে মানুষের মনে প্রশ্ন জাগে—আজ আবার কোন আয়োজন? ক্লিক জ্যাম? কোন মিলটি যাবে না? গণপরিবহন অনেক সময় বন্ধ হয়ে যায়, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছুটি দিতে হয়। ব্যবসায়ীরা ক্ষতি পড়ে। একটি সমর্থন আন্দোলনে কোটি কোটি ক্ষতি হয় অর্থনীতিতে, যা পরোক্ষভাবে দেশের জনগণের ঘাড়ে চাপে। আন্দোলনকারীরা তাদের এ দাবি করেন, 'টি জনগণের অধিকার'। কিন্তু সাধারণ জনগণ তো প্রশ্ন করতে চায়—এই 'জনগণ'?
এখানে একটি সম্ভাব্য বাধান্দিক বাস্তবতা তৈরি হয়েছে—আন্দোল অধিকারের বনাম নাগরিকেরাচরের স্বাধীনতা। এক পক্ষ তার চার নাগরিক অধিকার চায়, আর অন্য পক্ষ চায় নির্বিকেচর, কাজ করার সুযোগ। এই দুইয়ের তিন ভরসাম্য স্থাপন করা এখন জিনিষ। রাজ্য আইন অনুযায়ী, নির্দিষ্টভাবে সমাবেশ-সমাবেশ করার অধিকার রয়েছে। সেই অধিকার প্রয়োগের জগৎপথ, পাড়িস্থলে বাধা, চাপ-বেসরকারি অফিসের কার্যক্রমে বিঘ্ন, পরিবেশদূষণ, আঙ্কে দাঁড় করানো, জনজীবন বিরোধিতা করা হয়—বে তা গণতান্ত্রিক অধিকার নয়, ঘটনা তা আইনভঙ্গ এবং রাজনৈতিক সন্ত্রাসবাদে পড়ে।
একটি গণ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নাগরিকের অধিকার তার দায়িত্বও। যার জন্য অধিকার রয়েছে, অন্যের অধিকার ক্ষুণ্ন না করার অধিকার রয়েছে। কিন্তু এই ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ সংস্কৃতি রাজনীতি ক্রমশ হারিয়ে যাচ্ছে। আন্দোলন, আন্দোলনের মাধ্যমে পুলিশ পর্নো, আগুন সন্ত্রাস, অবরোধের সঙ্গে সংঘর্ষ। এর জনগণের মনে হওয়ার ফলে আতঙ্ক ও ক্ষভ জনগণতন্ত্রের জন্য অনুরোধ, শুনুন। আন্দোলনের সংস্কৃতি যে শুধু জনদুর্ভোগ করছে তা-ই নয়, স্থানীয় স্থানীয় তা পালন করছে প্রতি মানুষের সংখ্যা কম। মানুষ ভাবছে, আন্দোলনে বিশৃঙ্খলা, ভোগান্তি আর ক্ষয়ক্ষতি। জনগণের জনগণের জীবনকে দুর্বিষহ করে তোলে, তবে সেই আন্দোলনের রাজনৈতিক প্রশ্নবিদ্ধ হয়। মানুষ আর প্রশ্ন করে না আন্দোলনের উদ্দেশ্য কী, অনুসন্ধানই এভাবে— এইভাবে তার দল কতটা সমস্যা আনবে!
তাই, প্রয়োজন আন্দোলনের নতুন দৃষ্টিভঙ্গি। এই পদ্ধতিটি করা উচিত, যেখানে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে নিয়মের মধ্যে থেকে, যেখানে মানুষের জীবনযাপন করতে হবে না, যেখানে আন্দোলন হবে আলোকিত চেতনার প্রতীক, নিছক আতঙ্কের উৎস নয়। সরকার, দল এবং সুশীল সমাজকে নিয়ে নতুন ভাবতে হবে। প্রয়োজনে আইন সংস্কার করতে হবে যাতে আন্দোলনের অধিকার ও নাগরিকের স্বস্তির মধ্যে এক ভরসাম্য করা যায়। সত্যিকারের গণতন্ত্র তখন কার্যকর হয়, যখন আবার স্বাধীনকে বাধাগ্রস্ত না করে। আন্দোলনের পথের হাতিয়ার, জনদুর্ভোগের কারণ নয়।
অনশন: আত্মপ্রকাশ নাটক?
অনশন- এক সময় এটি ছিল আত্মত্যাগ, আত্মসংগম এবং নৈতিক অধিকারের এক অধিকার পদ্ধতি। প্রশ্নফাঁস গান্ধশন, উত্তর তালুকদার অনাদি প্রতিবাদী অনীর তাজুল ইসলামের ন্যায্য দাবি প্রতিবাদেরশন আমাদের ইতিহাসের গর্ব। অলৌকিক অনশনে ছিল না কোনো ভিডিও-ডাউন, ছিল নাগতা অর্জনের কৌশল। আমি কেবলমাত্র আত্মঘাতী কঠোর প্ররোচনা, আদর্শের প্রতি দৃষ্টতা, এবং নিজের জীবন যুদ্ধের বিকল্প বিকল্পের পক্ষে অন্যদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের এক নির্লোভ প্রত্যয়।
কিন্তু আজকের বাস্তবতা ভিন্ন। অনশন এখন 'মিডিয়া ইভেন্ট' হয়েছে। কোন বিষয়ে অনুরোধ অনশন ডাকলেই শুরু হবে: প্রশ্ন হবে, কোন অংশে, কেলাইভেন যাবে, মঞ্চ প্রশ্ন সাজানো হবে, এবং কোন কাউন্সিলর ভাষণ শুরু হবে। এমনকি 'অনশনকারী'দের জন্য নির্দিষ্ট সময়ে স্যায়ন ব্যবস্থার ব্যবস্থা থাকে, নিয়ন্ত্রণে থাকে কেউ কেউ 'সন্ধ্যা বিশ্রাম' বলে আশেপাশে নিতে হবে। অনেক সময় অনশনের চিকন মুখই দেখা যায় চায়ের দোকান জমজমাট, ফেসবুক লাইভেশান অনশনটারৎকার, আবার কেউ হাসে সেলফি তুলছে 'হ্যাশট্যাগ অনশন' ক্যাপশনে!
এই চিত্র শুধু অনশন পদ্ধতি নয়, গোটা আন্দোলন সংস্কৃতি রক্ষার নির্দেশ দেয়। প্রশ্ন উঠছে—অনশন কি আদৌ আত্মঘাতের এই মন্তব্য, এটা একটি পরিকল্পিত নাট্য রূপ যা অনুরোধের জোর চাপ ও সমর্থনের মাধ্যমে? আন্দোলনের সত্যতা যদি আমি ভূলুণ্ঠিত হয়, সত্য বিশ্বাসীতা শুধু খর্ব না, তবে সত্যিকারের নিপীড়িত মানুষের দাবিকেও প্রশ্ন করে। অনশন তখনই তাৎপর্য্য হয়, যখন তখন আত্মিক আত্মিক, নিষ্ঠা, এবং সর্বপরি আদর্শের প্রতি অঙ্গীকার। কেন্দ্র-নির্ভর, লোকসজ্জা, সাজানো-গোছানো অনশন কেবল হাস্যরসের উপকরণই নয়, এটি সামাজিক সমাধানের সুশৃঙ্খ পথকেও প্রশ্নবিদ্ধ করে।
রাজধানী: আন্দোলনের মঞ্চ না মানুষের বাড়িতে?
বাংলাদেশ-বাংলাদেশের হৃদয়, ঢাকা শহর, অর্থনীতি, শিক্ষাবিষয়ক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের কেন্দ্র। প্রতিদিন প্রায় ২ কোটি মানুষ এই বাসপালক করে জীবকার তাগিদে। এই মালিকানা রয়েছে বছর অফিস, স্কুল-কলেজ, আদালত, আদালত, প্রতিষ্ঠান ব্যবসা, এবং লক্ষ শ্রমজীবী ​​মানুষের স্বপ্ন। এই শহর কেবলমাত্র নাগরিকদের মঞ্চ নয়—টি মানুষের ঘরবাড়ি, জীবনের কেন্দ্র। কিন্তু বাস্তবতা বর্তমান, ঢাকা আমাদের প্রতিদিন এক আন্দোলনের শহর। পাল্টা না আক্ষেপ অভিযোগিক শব্দগান, প্রতিবাদ, ধাক্কাধাক্কা, পুলিশি হস্ত, পেট্রোলমা—সবই এক ভিন্ন সাধারণ চিত্রটি সাধারণ। প্রেসক্লাব, জাতীয় দুঘরের সামনের মোড়, শাহবাগ জাগুন বাগিচা—সব জায়গা পাল্টা প্রতিবাদ মঞ্চ। স্কুলপড় শিশু, কর্মজীবী, রোগী, বৃদ্ধ, গর্বতী নারী—সবাই যখন সকাল বের হয়, তখন তাদের মনে একটা প্রশ্ন: 'আজ কোন বন্ধ?'
যাও, গার্মাডস উত্তর সাতটি উত্তর বের হওয়া সাভার থেকে একজন সদস্য প্রার্থী। তিনি ট্রাফিক জ্যামেইতে থেকে নময় প্রকাশে বলেন, ফলে তার বেতন পড়ল বা চাকরি হারালেন। শান্তিপূর্ণ একজন সদস্যে রোগী অ্যাম্বুলেন্স উল্টাপাল্টা আন্দোলনের কারণে, কারণ আন্দোলনকারীরা মহামারি ছেড়ে দেয়। কেউ পরীক্ষা দিতে যাচ্ছে, আবার কেউ মা হতে পারে—তাদের দিকে দিকে দিকে দেখাতে নেই।
সবচেয়ে দুঃখজনক হচ্ছে, সাধারণ মানুষ এই পরিস্থিতির বিরুদ্ধে মুখ খুলতেও ভয় পায়। কারণ, এই আন্দোলনের সঙ্গে 'জনতার দাবি' লেখা ব্যানার থাকে। আর যারা এর বিরোধিতা করে, তাদের ওপর চাপ পড়ে আন্দোলনকারীরা সরাসরি প্রভাবশালী কাউন্সিল। এক ধরনের অনৈতিক চাপ চাপ প্রয়োগ করা হয়—সাধারণ মানুষ কষ্টে থাকে, কিন্তু প্রতিবাদ করতে পারে না। শহরটি যদি প্রতিয়ত ঢাকা পরীক্ষাগারে পরিণত হয়, তাহলে তা দেশ অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করে। সময়ের আগে ভাববার—এই শহরটা কি শুধু খেলা গড়ে তোলার বোর্ড, এটা এক কোটি মানুষের জীবনের মূলভিত্তি? আন্দোলন
লাভের-
আন্দোলন বাশন যখন কোনো খেলা অনাক্রম্য হস্তান্তরিত হওয়া, তখন দাবি আদায়ের দাবিতে প্রচারমূলক আন্দোলনে অংশ নেওয়া। এই ক্লাসের চ্যানেলের চ্যানেলের ভিডিওর নাটকীয়তা প্রদর্শন, বারবার- প্রতিনিধি উপস্থিতি নিশ্চিত করা, মিডিয়া কাভারেজ পাওয়া এবং খেলা পার্টিকে কোণঠাসা করার অপচেষ্টা। এর ফলে আন্দোলনের উদ্দেশ্য মূল ক্রমশ বিস্মৃত হয়, আর জনগণের কষ্টের বিষয়গুলো আড়ালে যায়।
এমনও- এক দল বা সমর্থন দাবি করে, প্রকাশ্য প্রতিবাদ করে, শ্লোগান কি সে দাবি দেখায়- ব্যাখ্যা করে অপ্রস্তুত হয়, নয় উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। সর্বাত্মক সহযোগিতার জনসংখ্যা নয়, আমি আশাবাদী 'ক্যান্স' পেতে আরও আগ্রহের মাধ্যমে। বারবার বাররা শুনতে, কওর নেতাকরে দেন, নারে শোরভা পায় চি ব্যালোগো। এক এক দুর্দিনে ক্ষতি হয় মানুষের কাছে এই দৈনিক নাটকীয়তা কতটা অমানবিক রূপ নিতে পারে, তার বাস্তব উদাহরণ পাওয়া যায় খবরের শিরোনামে। অনশনের অনাই দেওয়া দেখা যায় চেয়ার পাওয়ার চারপাশের প্রেস ব্রিফিং, 'ক্যামেরর দাঁড়াও', আমার একটি সংবেদনশীল হবে না, আমার এটি একটি সাজানো দৃশ্য।
আন্দোলনের মাধ্যমে যদি জনসমর্থন না হয়ে ফলের ফলাফলে পরিণত হয়, তবে তার পড়ে গোটা গণতান্ত্রিক পদ্ধতির উপর। মানুষের আস্থা স্বাভাবিক, আন্দোলনকে বিশ্বাসযোগ্য মনে না করা, পরিণামে দাবিও গুরুত্ব হারায়। আন্দোলনের এই সমাজ ও সংগঠিত গণতন্ত্রের জন্য বিপজ্জনক। তাই, জনগণের দায়িত্বশীলতা এখানেই, জনভোগকে বিবেচনার গণনার সব দুর্ভাগ্য মানুষের কল্যাণের দৃষ্টিকোণ পুনর্মূল্যায়ন করতে হবে। আন্দোলনের দাবির গৌরবময় ইতিহাসের ইতিহাস—হড়ঃ 'শোডাউনের স্টেজ শো'।
সমাধানের পথ কী?
১. আন্দোলনের জন্য শুরু: বর্তমানে আমাদের টার্গেটের অবস্থানগুলি প্রায়ই আন্দোলনের জন্য ব্যবহার করা হয়, যার ফলে জনদুর্ভোগ মন্তব্যে। এই পরিস্থিতি থেকে উত্তরে আন্দোলনের অংশ বা প্রতীকী প্রতিবাদের মঞ্চ সমর্থন করা। দেশ অনেক দেশই এ ধরনের ব্যবস্থা করছে-দিল্লির 'জন মন্ত্র' আন্দোলনের নির্দিষ্ট স্থান হিসেবে পরিচিত, যেখানে প্রতিবাদকারী দলগুলি নিয়ে তাদের পূর্ব ভারত কর্মসূচি পালন করছে। ইউকে 'ফ্রিডম পার্ক' (ঋৎবফড়স চধৎশ) আন্দোলন ও মতপ্রকাশের জন্য সংরক্ষিত এলাকা হিসেবে গড়ে তোলা হয়। একটি শব্দ উন্মুক্ত ও সুরক্ষিত স্থানকে একদিকে যেমন মতপ্রকাশের নিশ্চিত করতে হবে, নিশ্চিত নাগরিকের স্বাভাবিক ব্যাবহার করতে হবে।
২. বিকল্প যান ও পূর্বঘোষণা: অনেক সময় আন্দোলনের কারণে রাস্তাঘাট বন্ধ হয়ে যায়, যার ফলে সাধারণ মানুষ বিপাকে পড়ে। এই আন্দোলন এড়াতে- বিকল্প রুট ও ট্রাফিক ব্যবস্থার অগ্রিম পরিকল্পনা করা উচিত, যা আন্দোলনের সময় তৎপর করতে হবে। জনসাধারণকে আগে জানিয়েছিল, সোশ্যাল ভিডিও, রেডিও, মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে সিদ্ধান্তের প্রয়োজনে তারা বিকল্প পথ বেছে নিতে পারে। এই পূর্বঘোষণা বিকল্প থাকলে রোগী, ও কর্মজীবী, সমস্যা সহ বিপদ এড়াতে হবে। উদাহরণস্বরূপ, লন্ডে কোনো বড় আয়োজন মেট্রোও বাস করে তাৎক্ষণিকভাবে নতুন রুটে তৈরি হয় এবং ওয়েবসাইট ও নিউজ ভিডিও তথ্য প্রকাশ করা হয়।
৩. ক্ষমতাসীন এবং দায়িত্বশীল আন্দোলন: গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিবাদ করা যেমন নাগরিক অধিকার, সেই অধিকার পালনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আন্দোলনের কখনোই কখনো সহিংস, উৃঙ্খল বা চ্যাটক না হয়- এ বিষয়ে অংশগ্রহণকারী ব্যক্তিদের দায়িত্ব নিতে হবে। নিরাপত্তার মধ্যে নিয়মতান্ত্রিকতা ও নৈতিকতা বজায় রাখা প্রয়োজন যাতে জনজীবন বিঘ্নিত না হয়, পুলিশ অ্যাকশনের প্রয়োজন পড়ে। আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী সদস্যদের মধ্যে যেতে চেষ্টার মাধ্যমে পথ দেখাতে পারে তারা ভূমিকা পালনকে দায়িত্বশীল করে। আন্দোলনের প্রতিবাদের উদাহরণ হিসেবে, মাহামা গান্ধীর গ্রহ আন্দোলন, যেখানে অহিংসার মাধ্যমে সামাজিক পরিবর্তন সাধিত হয়েছে।
৪. ভিডিওর দায়িত্ব: ভিডিও সমাজের দর্পণ-তবে সেই আয়নায় যদি শুধু উত্তরেনা, কাদা ছোঁড়াছুঁড়ি আর নাটকীয়তা প্রতিফলিত হয়, তবে জনমনে বিভ্রান্তি তৈরি করে। আন্দোলনের আন্দোলন পটভূমি, দাবির যৌক্তিকতা, সাধারণ মানুষের প্রতিক্রিয়া এবং ক্ষতিকর দিকগুলিও সুদিষ্টভাবে লিখুন। তারা কেবল 'সাউন্ড বাইট' বা নাটকীয় মুহূর্ত প্রচারে সীমাবদ্ধ না থেকে পরীক্ষাধর্মী রিপোর্ট তৈরি করে। সমাজের দায়িত্বশীল সাংবাদিকতার মাধ্যমে জনগণের আন্দোলনের সঠিক মূল্যায়ন সম্ভব এবং সমাজে ভরসাম্য মত গঠন করা যায়। নরওয়ে ও সুডেনের মিডিয়াগুলো এই দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে আলোচনায় আসে, যেখানে কোনো প্রতিবাদ নিয়ে প্রচারের সময় পর্যালোচনা, পর্যালোচনা ও ফলাফলের প্রতিক্রিয়া আসে।
এই চারটি পথ এগিয়ে চলা আন্দোলন যেমন তার মর্যাদা ও গন্তব্যে পার্টিতে চাই, জনজীবনও ব্যাহত হবে না। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, সরকার এবং নাগরিক অধিকার-দুটোরই ভরসাম্য বজায় থাকবে।
শেষ কথা: গণতান্ত্রিক আন্দোলন থাকবে, আন্দোলন থাকবে। কিন্তু সেই আন্দোলনেরও মানসিকতা বন্ধ। মানুষের জীবন দুর্বিষহ করার মাধ্যমে না হয়। অনশন আমার আত্মপক্ষ সমর্থন করে, নাটক না হওয়া। ঢাকা শহর আমাদের সকলের। নাগরিক দল, নাগরিক সমাজ, রাষ্ট্র ও-সবাই কাজে যোগ দিতে হবে যাতে এই নাগরিক গণতন্ত্রের সাথে নাগরিকদের দুর্ভোগ ছাড়াও। গণতন্ত্র শুধু অধিকার নয়, দায়িত্বও। সেই দায়িত্ববোধ নিয়ে আমাদের সকলকে ভাবতে হবে: শেষ হবে আর অরাজকতা থেকে শুরু হবে বাস্তবতা।

✍: মীর আব্দুল আলীম, জীবনআল-রাফি বিশ্ববিদ্যালয় মিটেড, সাংবাদিক, লেখক, কলামিস্ট। 


পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ


 
হামলার আগেই পাকিস্তানকে জানায় নয়াদিল্লি, ভারতে চলছে তোলপাড়
হামলার আগেই পাকিস্তানকে জানায় নয়াদিল্লি, ভারতে চলছে তোলপাড়
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্কর জানিয়েছেন ‘অপারেশন সিঁদুর’ চালানোর আগে পাকিস্তানকে অবহিত করেন তারা। তার এ ‘স্বীকারোক্তির’ পর ভারতের রাজনৈতিক অঙ্গনে তোলপাড় ...
ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
নিজেদের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বেশ কিছু পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ভারত। দেশটি শনিবার (১৭ মে) জানিয়েছে, বাংলাদেশ থেকে শুধুমাত্র ...
এবারও মে মাসের শেষ সপ্তাহে ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা
এবারও মে মাসের শেষ সপ্তাহে ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা
বছর ঘুরতে আবারও সেই মে মাসেই দেখা দিয়েছে ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা। গত বছর ২৭ মে উপকূলীয় অঞ্চলে ব্যাপক তাণ্ডব চালায় ঘূর্ণিঝড় ...
যুদ্ধ জিতেছি, চাই শান্তি- ভারতের প্রতি শেহবাজের আহ্বান
যুদ্ধ জিতেছি, চাই শান্তি- ভারতের প্রতি শেহবাজের আহ্বান
কাশ্মীরের পেহেলগামে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার পর তীব্র উত্তেজনায় জড়ায় ভারত ও পাকিস্তান। ভারত হামলার দায় পাকিস্তানের কাঁধে চাপিয়ে ‘অপারেশন সিঁদুর’ ...
ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্য সফর: কূটনীতির আলোচনায় উপেক্ষিত মানবাধিকার
ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্য সফর: কূটনীতির আলোচনায় উপেক্ষিত মানবাধিকার
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে হোয়াইট হাউজে ফেরার পর গতানুগতিক বিষয়টিই যেন কোথায় হারিয়ে গেছে। ট্রাম্প কখন কী বলবেন, ...
নির্বাচনের জন্য ঘেরাও করা লাগলে, এটা হবে দুর্ভাগ্যজনক: সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের জন্য ঘেরাও করা লাগলে, এটা হবে দুর্ভাগ্যজনক: সালাহউদ্দিন
আগামী ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচন দাবি করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, নির্বাচনের দাবিতে সরকারকে ঘেরাও করা লাগলে, তা ...
আইএসপিআরের বিজ্ঞপ্তি: ঢাকার যেসব এলাকায় সভা-সমাবেশ-মিছিল নিষিদ্ধ হলো
আইএসপিআরের বিজ্ঞপ্তি: ঢাকার যেসব এলাকায় সভা-সমাবেশ-মিছিল নিষিদ্ধ হলো
রোববার (১৮ মে) থেকে রাজধানীর কচুক্ষেত সড়ক, জাহাঙ্গীর গেট এলাকা, মহাখালী ফ্লাইওভার এলাকা, সৈনিক ক্লাব মোড় ও ইসিবি চত্বরসহ বেশ ...
সোনার দাম বাড়লো, ভরি ১৬৭০৯৮ টাকা
সোনার দাম বাড়লো, ভরি ১৬৭০৯৮ টাকা
দেশের বাজারে সোনার দাম কমানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনায় ১ ...
আন্দোলন আন্দোলন: লাভ ক্ষতি
আন্দোলন আন্দোলন: লাভ ক্ষতি
ঢাকা, রাজনীতি-শুধু রাজনীতি কেন্দ্র নয়, রাজনীতি ও আন্দোলনের বিন্দুও। এখানে বসবাস করে কোটি কোটি মানুষ। এই শহর রাজ পথ বারবার ...
১০
সাংবাদিক শাহজাহান কমর স্মৃতি সংসদের আত্ব প্রকাশ
সাংবাদিক শাহজাহান কমর স্মৃতি সংসদের আত্ব প্রকাশ
বরেণ্য আমাদের কাছে আমাদের জিনিষের রিপোর্ট মফস্বল বলে, সদ্য প্রয়াত শাহজাহান কমরেক সাংবাদিক শাহজাহান কমর স্মরণ সংসদের কমিটি গঠন করা ...
 
‘আপনি রাতে ঘুমান কিভাবে?’ সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি রাতে ঘুমান কিভাবে?’ সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তার দ্বিতীয় মেয়াদেও প্রথম বিদেশ সফর করলেন সৌদি আরবে। দেশটির যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান (এমবিএস)-এর প্রতি ...
তীব্র গরমে হিট স্ট্রোক কেন হয়? ঝুঁকিমুক্ত থাকতে করণীয়
তীব্র গরমে হিট স্ট্রোক কেন হয়? ঝুঁকিমুক্ত থাকতে করণীয়
তীব্র গরমের সময় সবচেয়ে বেশি স্বাস্থ্য ঝুঁকি থাকে হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার। হিট স্ট্রোকের মূল কারণ পানিশূন্যতা বা ডিহাইড্রেশন। বয়স্ক, ...
ঘুমের মধ্যে কথা বলেন? কেন এমন হয় জানুন
ঘুমের মধ্যে কথা বলেন? কেন এমন হয় জানুন
ঘুমিয়ে আছেন। হঠাৎ পাশে শোয়া ব্যক্তি ঘুমের মধ্যে বিড়বিড় করে কথা বলে উঠল। কিংবা ঘুম থেকে ওঠার পর কেউ জানাল ...
চাঁপাইনবাবগঞ্জে শিল্প ও বাণিজ্য মেলার উদ্বোধন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে শিল্প ও বাণিজ্য মেলার উদ্বোধন
চাঁপাইনবাবগঞ্জের পুরাতন স্টেডিয়াম মাঠে উদ্বোধন হয়েছে শিল্পপণ্য ও বাণিজ্য মেলার। শনিবার (১০ মে) বিকেলে জেলা প্রশাসক মো. আব্দুস সামাদ ফিতা ...
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৩
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৩
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে আওয়ামী লীগের ১৩ নেতা কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। শুক্রবার (৯ মে) গভীর রাতে জেলার বিভিন্ন স্থানে ...
ঠাকুরগাঁওয়ে এসএসসি পরীক্ষার্থীকে অপহরণ চলন্ত মোটরসাইকেল থেকে ফেলে হত্যাচেষ্টা-গ্রেপ্তার ২
ঠাকুরগাঁওয়ে এসএসসি পরীক্ষার্থীকে অপহরণ চলন্ত মোটরসাইকেল থেকে ফেলে হত্যাচেষ্টা-গ্রেপ্তার ২
ঠাকুরগাঁওয়ে এসএসসি পরীক্ষার্থী এক কিশোরীকে অপহরণের পর চলন্ত মোটরসাইকেল থেকে ফেলে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। গুরুতর আহত অবস্থায় ওই শিক্ষার্থী বর্তমানে ...
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত রামুর দক্ষিণ মিঠাছড়ির বাসিন্দা সাইফুল ও আজাদের সৌদি আরবে দাফন সম্পন্ন
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত রামুর দক্ষিণ মিঠাছড়ির বাসিন্দা সাইফুল ও আজাদের সৌদি আরবে দাফন সম্পন্ন
সৌদি আরবে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত রামু উপজেলার দক্ষিণ মিঠাছড়ি ইউনিয়নের বাসিন্দা  সাইফুল এবং আজাদের দাফন সম্পন্ন হয়েছে।শুক্রবার ১৬ মে ...
রামু রাবার বাগান শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের নির্বাচন সম্পন্ন
রামু রাবার বাগান শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের নির্বাচন সম্পন্ন
বাংলাদেশ বনশিল্প উন্নয়ন কর্পোরেশন পরিচালিত রামু রাবার বাগান শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। শুক্রবার, ১৬ মে ৫টি পদে গোপন ...
কালিহাতীতে অবৈধ বালুঘাটে যৌথ বাহিনীর অভিযান : জরিমানা আদায়
কালিহাতীতে অবৈধ বালুঘাটে যৌথ বাহিনীর অভিযান : জরিমানা আদায়
টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার এলেঙ্গা  পউলী ব্রিজ সংলগ্ন ঘাট ও বিনোদলহুরিয়া এলাকা থেকে অবৈধভাবে বালু বিক্রির  অভিযোগে অভিযান পরিচালনা করেছে সেনাবাহিনী ...
১০
সুযোগ হারালেন টিউলিপ, জারি হতে পারে রেড অ্যালার্ট: দুদক চেয়ারম্যান
সুযোগ হারালেন টিউলিপ, জারি হতে পারে রেড অ্যালার্ট: দুদক চেয়ারম্যান
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) তলবে সাড়া দিয়ে নির্দিষ্ট দিনে হাজির না হওয়ায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগনি ও যুক্তরাজ্যের সাবেক ...
সম্পাদক ও প্রকাশক: ইউসুফ আহমেদ (তুহিন)
প্রকাশক কর্তৃক ৭৯/বি, ব্লক বি, এভিনিউ ১, সেকশান ১২, মিরপুর, ঢাকা ১২১৬ থেকে প্রকাশিত ও ৫২ টয়েনবি সার্কুলার রোড, ঢাকা ১১০০ থেকে মুদ্রিত
বার্তাকক্ষ : +৮৮০১৯১৫৭৮৪২৬৪, ই-মেইল editor@natun-barta.com, Web : www.Natun-Barta.com.com