![]() ফেসবুকে পোস্ট ভাইরাল হওয়ার ৭ গোপন টেকনিক
নতুন বার্তা, ঢাকা:
|
![]() তবে প্রশ্ন হলো কীভাবে একটি পোস্ট ভাইরাল হয়? ডিজিটাল এক্সপার্ট এবং ট্রেন্ড বিশ্লেষকদের অভিমত থেকে উঠে এসেছে এমন ৭টি কৌশল যা অনুসরণ করলে, একজন সাধারণ ব্যবহারকারীর পোস্টও হয়ে উঠতে পারে দেশের আলোচিত কনটেন্ট। শিরোনামেই বাজিমাত করতে হবে: ভাইরাল কনটেন্টের ৭০% সাফল্য নির্ভর করে হেডলাইনের ওপর। সংক্ষিপ্ত, আকর্ষণীয় ও প্রশ্নবোধক শিরোনাম ব্যবহার করলে দর্শকের দৃষ্টি আটকে যায়। উদাহরণ : মাত্র ১ মিনিটে বদলে যাবে তোমার চিন্তা! আবেগ ছুঁয়ে যাওয়া কনটেন্ট : একটি পোস্ট ভাইরাল হয় যখন তা মানুষের আবেগে আঘাত করে। এটি হতে পারে মা-বাবা নিয়ে গল্প, প্রেম বা বিচ্ছেদ, দেশপ্রেম, ধর্মীয় অনুভূতি বা অন্যায়ের প্রতিবাদ। যে পোস্ট চোখে পানি এনে দেয়, সেই পোস্ট মানুষ সবচেয়ে বেশি শেয়ার করে। ভিডিও বা ছবি সংযুক্ত করুন : শুধু লেখা নয়, ভাইরাল কনটেন্টে ছবি বা ভিডিও থাকাটা আবশ্যক। একটি শক্তিশালী ভিজ্যুয়াল দর্শকের মনে দাগ কাটে এবং শেয়ারের পরিমাণ বাড়ায়। ১ মিনিটের ভিডিও পোস্টের ভাইরাল সম্ভাবনা সাধারণ পোস্টের চেয়ে ৫ গুণ বেশি। কম কথায় বেশি প্রভাব ফেলুন : বর্তমানে Less is more ট্রেন্ড। খুব দীর্ঘ লেখা না লিখে, ১০০-১৫০ শব্দেই বোঝাতে হবে মূল বার্তা। সময় বেছে পোস্ট দিন : রাত ৯টা থেকে ১১টা এবং সকাল ৮টা থেকে ১০টা পর্যন্ত সময় ভাইরাল হওয়ার গোল্ডেন টাইম হিসেবে ধরা হয়। এ ছাড়া শুক্রবার ও শনিবার কনটেন্ট বেশি রিচ পায়। ট্রেন্ডিং বিষয় বেছে নিন : যেসব টপিক মানুষ ইতোমধ্যে সার্চ করছে বা আলোচনা করছে, সেই বিষয় নিয়ে পোস্ট দিলে রিচ দ্রুত বাড়ে। উদাহরণ: নির্বাচন, খেলা, ভাইরাল কোনো ঘটনার মানবিক দিক, জাতীয় সংকট বা আলোচিত সামাজিক সমস্যা ইত্যাদি। মন্তব্য ও প্রতিক্রিয়া চেয়ে নিন : পোস্টের শেষে যদি লেখা থাকে আপনার মতামত জানাতে ভুলবেন না বা আপনার অভিজ্ঞতা জানাতে পারেন কমেন্ট করে। তাহলে মানুষ অংশগ্রহণ করে, কমেন্ট বাড়ে, আর সেখান থেকেই শুরু হয় ভাইরাল যাত্রা। |